নিউজ ডেস্ক : দুর্নীতি করা দুরে থাক, ইউনিয়ন পরিষদের এক গ্লাস পানিও খাইনি । নিজের পকেটের টাকা দিয়ে ইউনিয়নের মসজিদ, মন্দির, মাদ্রাসা ও স্কুল কলেজসহ বিভিন্ন উন্নয়ন করেছি ।দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমার শক্ত অবস্থানের কারণে ওয়ার্ড সদস্যরা আমার বিরুদ্ধে অনাস্থা এনে যে অভিযোগ করেছিল, তাতে আমি অভিযুক্ত হইনি, বরং অভিযোগকারীরা বিভিন্ন অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছেন । এক সংবাদ সম্মেলনে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার মহারাজপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান এজাবুল হক বুলি এসব কথা বলেন।
শুক্রবার ১২ মার্চ ২০২১ তার বিরুদ্ধে যমুনা টিভিতে সংবাদ প্রচারের প্রতিবাদে শনিবার ১৩ মার্চ ২০২১ বিকেল ৫টায় মহারাজপুর ইউনিয়ন পরিষদের হলরুমে তিনি এ সংবাদ সম্মেলন করেন ।
চেয়ারম্যান এজাবুল হক বুলি তার লিখিত বক্তব্যে আরও বলেন, যমুনা টেলিভিশনে তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম দূর্নীতি তুলে ধরে যে সংবাদ প্রচার করা হয়েছে তা সম্পুর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট ও উদ্দেশ্য প্রনোদিত ।
উন্নয়ন প্রকল্পের অর্থ আত্মসাতের যে সকল অভিযোগ সংবাদে তুলে ধরা হয়েছে, সেবিষয়ে তিনি বলেন, ওইসব অর্থ তিনি আত্মসাৎ করেননি। কারণ সেসব প্রকল্পের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিনিধি তিনি ছিলেন না। ছিলেন সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ড সদস্যগণ। সংবাদে তার বিরুদ্ধে যে সকল অভিযোগ আনা হয়েছে, তা সম্পুর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট উল্লেখ করে উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, আপনারা সঠিক, বস্তুনিষ্ঠ, তদন্ত পুর্বক সংবাদ প্রকাশ করে, দেশ ও জাতির উন্নয়নে কাজ করুন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, মহারাজপুর ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ড সদস্য লিটন আলী, ৪ নং ওয়ার্ড সদস্য একরামুল হক, ৭-৮-৯ নং ওয়ার্ডের সংরক্ষিত মহিলা সদস্য সুফিয়া বেগম, অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা শফিকুল ইসলামসহ প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃ্ন্দ ।