আজ রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:৩৫ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
«» গত ১৬ বছর বিজয় দিবস একটি দলের কারাগারে অবরুদ্ধ ছিল -বেলাল-ই-বাকী ইদ্রিশী «» শিবগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত ও বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ক্যাপ্টেন জাহাঙ্গীরের সমাধিতে শ্রদ্ধাঞ্জলী «» শিবগঞ্জে ফিউচার ক্যাডেট একাডেমীর মেধাবৃত্তি পরীক্ষার ফলাফল ও পুরস্কার বিতরণ «» কানসাটে চেম্বার অফ কমার্সের নির্বাচন উপলক্ষে আব্দুল ওয়াহেদ প্যানেলের পরিচিতি সভা «» চাঁপাইনবাবগঞ্জে চেম্বার অফ কমার্স নির্বাচনে হারুন-আনোয়ার-তরিকুল প্যানেলের পরিচিতি সভা «» চাঁপাইনবাবগঞ্জ চেম্বার অফ কমার্স নির্বাচনে আব্দুল ওয়াহেদ প্যানেলের পরিচিতি সভা «» মসজিদের উন্নয়নে সকলের এগিয়ে আসা উচিত -বেলাল-ই-বাকি ইদ্রিশী «» শিবগঞ্জে ফুলকুঁড়ি আসরের আয়োজনে শিশু সমাবেশ ও পুরস্কার বিতরণ «» থামছেইনা সাবেক সেনা সদস্য রফিকুলের যৌন অপরাধ, রেহাই পেলনা ৩য় শ্রেণীর ছাত্রীও «» শিবগঞ্জে ভিক্ষুক পুনর্বাসন, ঋণ ও ট্রাই সাইকেল বিতরণ

সোনামসজিদ স্থলবন্দরে চাঁদাবাজির অভিযোগে ৩ শ্রমিক আটক

নিউজ ডেস্ক : সোনামসজিদ স্থলবন্দরে চাঁদাবাজির অভিযোগে ৩শ্রমিককে গ্রেফতার করেছে জেলা জেলা গোয়েন্দা পুলিশ(ডিবি) । গ্রেফতারকৃতরা হচ্ছে, শিবগঞ্জ উপজেলার দাইপুকুরিয়া ইউনিয়নের কামালপুর গ্রামের মফিজ উদ্দিনের ছেলে কামরুল ইসলাম (৩০), রাজ্জাক আলীর ছেলে জাকিরুল ইসলাম (২৭) এবং শাহবাজপুর ইউনিয়নের বালিয়াদিঘি গ্রামের তফিজুল ইসলামের ছেলে সোহেল রানা (২৫)। মঙ্গলবার বিকেলে তাদের গ্রেফতার করা হলেও বুধবার বিকেলে গোয়েন্দা পুলিশ তাদের গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করে। এসময় তাদের কাছ থেকে ১২হাজার টাকা এবং পরে তাদের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী আরও ৫০হাজার টাকাসহ পানামা পোর্ট লিংক লিমিটেডের কয়েকটি রশিদ ও একটি নোটবুক উদ্ধার করা হয়।
বুধবার বিকেলে পুলিশ সুপার কার্যালয়ে এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান পুলিশ সুপার এএইচএম আব্দুর রাকিব।
সংবাদ ব্রিফিংয়ে পুলিশ সুপার জানান, সোনামসজিদ স্থলবন্দরে শ্রমিক সমন্বয় কমিটির নামে বেশ কয়েকটি গ্রুপ চাঁদবাজী করছে। এদের মধ্যে একটি গ্রুপের কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তিনি আরও জানান, বন্দরে প্রতিমাসে কয়েক কোটি টাকা চাঁদাবাজী করা হয় এবং সেই টাকা বিভিন্ন জনের মধ্যে ভাগবাটোয়ারা করা হয়। তিনি বন্দরে সব ধরণের চাঁদাবাজী বন্ধ করা হবে বলেও জানান।
এদিকে ৩১টি শ্রমিক সংগঠন নিয়ে গঠিত সোনামসজিদ স্থলবন্দর শ্রমিক লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ সাদিকুল ইসলাম চাঁদাবাজীর অভিযোগ অস্বীকার করে জানান, বন্দরে শ্রমিক সংগঠনের নামে কোন চাঁদা আদায় করা হয় না। শ্রমিকরা শুধু তাদের মজুরী নিয়ে থাকে। তবে ভারতীয় ড্রাইভাররা খুশি হয়ে দু’একজন শ্রমিককে বখশিস দেয় তাদের ভারতীয় টাকা পরিবর্তনের জন্য।তবে চাঁদার টাকা সহ গ্রেফতারের বিষয়টি তিনি এড়িয়ে গিয়ে উল্টো
চাঁদাবাজীর অভিযোগে শ্রমিকদের ধরে নিয়ে যাওয়ায় বন্দরে অন্যান্য শ্রমিকদের মধ্যে ভীতি ও ক্ষোভ দেখা দিয়েছে বলে দাবী করে বলেন এমন পরিস্থিতিতে শ্রমিকরা কাজ বন্ধ করে দিলে বন্দরে অচলাবস্থার সৃষ্টি হতে পারে ।

আপনার মতামত দিন :
সংবাদটি শেয়ার করুন :