আজ বৃহস্পতিবার, ১৯ Jun ২০২৫, ০২:৫৫ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
«» শিবগঞ্জে পূর্ব শত্রুতার জেরে গভীর রাতে বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট «» শিবগঞ্জের নির্মাণাধীন বেইলী ব্রীজ পরিদর্শন করেছেন ড. মাওলানা কেরামত আলী «» ঐতিহাসিক কুরআন দিবস উপলক্ষে চাঁপাইনবাবগঞ্জে শিবিরের বিশাল গণজমায়েত «» শিবগঞ্জে বৃক্ষ প্রেমিক কার্তিক প্রামানিক ও শান্তি নিবিড় পাঠাগারের যৌথ বৃক্ষরোপন «» “শিবগঞ্জে মসজিদ নির্মাণে বাধা ও কোটি টাকা আত্নসাৎ” শীর্ষক শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ «» শিবগঞ্জে বিএনপি নেতা বেলাল-ই-বাকি ইদ্রিশীর আয়োজনে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত «» শিবগঞ্জে জামায়াতে ইসলামীর আয়োজনে সাংবাদিকদের সম্মানে ইফতার মাহফিল «» সোনামসজিদ স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের শপথ গ্রহন অনুষ্ঠিত «» জাতাহারা ও ডোবার মোড় বণিক সমিতির নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে এগিয়ে মীম ওবায়দুল্লাহ্ «» শিবগঞ্জে পেশাজীবী ফোরামের আয়োজনে প্রীতিভোজ ও শিক্ষাশিবির অনুষ্ঠিত

“শিবগঞ্জে মসজিদ নির্মাণে বাধা ও কোটি টাকা আত্নসাৎ” শীর্ষক শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

নিউজ ডেস্ক : চাঁপাইনবাবগঞ্জের “শিবগঞ্জে মসজিদ নির্মাণে বাধা ও পাঠাগারের প্রায় কোটি টাকা আত্নসাতের অভিযোগ” শীর্ষক শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট মাদরাসার সভাপতি ও পরিচালক। যৌথ এক প্রতিবাদ বিবৃতিতে এ শিবগঞ্জ উপজেলার মোবারকপুর উপরটোলা এলাকার মোবারকপুর হিফজুল উলুম ইসলামিয়া মাদরাসার সভাপতি মো: রফিকুল ইসলাম ও ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক গোলাম কিবরিয়া বলেন, গত ২৮/০২/২০২৫ তারিখে ‘সোনারদেশ’, ০৩/০৫/২০২৫ তারিখে ‘দৈনিক বাংলার নিউজ’ ও ০৫/০৫/২০২৫ তারিখে ‘স্বদেশ বিচিত্রা’ সহ কয়েকটি মিডিয়ায় “মসজিদ নির্মাণে বাধা ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ” শীর্ষক শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে, যা ইতিমধ্যেই আমাদের নজরে এসেছে। আমরা এই সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাচ্ছি। এটি একটি অসত্য ও ভিত্তিহীন সংবাদ। কেননা অত্র মাদরাসা সংলগ্ন আলহাজ্ব সিদ্দিক বিশ্বাসের দানকৃত জমিতে মসজিদ নির্মাণের কাজ নির্বিঘ্নে চলমান রয়েছে। তবে কাজ শুরুর সময়ে মাদরাসার জমির ভিতরে মসজিদের সীমানা চলে আসায় আমরা তা সঠিকভাবে পরিমাপের কথা বলেছিলাম। ছোট্ট এই বিষয়টিকে কেন্দ্র করে অর্থ আত্নসাৎ ও হিসাব দিতে অপারাগতার বিষয়টি জুড়ে দেয়া সম্পূর্ণ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে মনে করছি। কেননা মাদরাসার সকল হিসাব একদম স্বচ্ছ ও পরিস্কার যা পেশ করতে সদা প্রস্তুত মাদরাসা কমিটি ও পরিচালক। হাফিজিয়া মাদরাসার স্থানে নূরানী মাদরাসা নির্মাণের অভিযোগটি একদমই হাস্যকর। কেননা মাদরাসাটি প্রতিষ্ঠার সময় স্থানীয় সকলের সম্মতিতে করা হয়েছে এমনকি হাফিজিয়া সহ আরো কিছু বিভাগ এলাকাবাসীর প্রয়োজনমতো যেকোন সময় খোলা যেতে পারে। এখানে মসজিদ কমিটির সদস্য ময়জুল ইসলাম ও তার বাড়িঘরে হামলার বিষয়টি কাল্পনিক বলেও আমরা মনে করছি। কেননা ময়জুল ইসলাম কে তা আমরা চিনিনা। সংবাদে উল্লিখিত মাদরাসার ছাত্রদের দিয়ে ঘর ও টয়লেট পরিস্কার এবং ৫ জন ছাত্রকে ঘরে আটকে রাখার বিষয়টি সম্পূর্ণ অসত্য ও ভিত্তিহীন। কেননা এমন কোন ঘটনাই মাদরাসায় ঘটেনি। আয়া ও মেথর সহ সকল কাজের জন্য সংশ্লিষ্ট লোক রাখা আছে। সংবাদে হুমকির কারনে আব্দুর রাকিব নামীয় এক ব্যক্তির মৃত্যুকেও টেনে আনা হয়েছে। এটি একেবারেই নির্লজ্জতার সামিল। কেননা তার পরিবারের পক্ষ থেকে এমন কোন অভিযোগ না থাকার পরেও ব্যক্তিগত উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য একজন মৃত ব্যক্তিকে ব্যবহারের চেষ্টা করা হয়েছে। আসলে তিনি ঈদের ছুটিতে বাড়ি এসেছিলেন এবং অসুস্থ হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। পরিশেষে সত্যতা যাচাই না করেই এমন সব অসত্য, ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত সংবাদ প্রকাশের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং সংবাদ প্রকাশের ক্ষেত্রে উপযুক্ত তথ্য-প্রমাণ ও সত্যতা যাচাই করে তা প্রকাশের জন্য সংশ্লিষ্ট মিডিয়া ও মিডিয়াকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি ‌।

আপনার মতামত দিন :
সংবাদটি শেয়ার করুন :