নিউজ ডেস্ক : মানুষ মানুষের জন্য,জীবন জীবনের জন্য,একটু সহনুভুতি মানুষ কি পেতে পারে না? এই একটু সহানুভূতিই পারে একটি নিষ্পাপ শিশুর জীবন বাঁচাতে।বলছিলাম যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার রাজবাড়িয়া গ্রামের ২য় শ্রেণীর মেধাবী ছাত্রী কিডনি রোগে আক্রান্ত খুশি মনির কথা।
খুশি মনি যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার রাজবাড়িয়া গ্রামের হতদরিদ্র কামরুল ইসলামের মেয়ে।কামরুল একজন কাট মিস্ত্রি জোগাড়ী হিসাবে কাজ করে।
খুশি মনির পিতা কামরুল ইসলাম জানান,৬ বছর আগে আমার মেয়ে খুশি মনির কিডনির সমস্যা ধরা পড়ে।সেই থেকে নিজের সহায়সম্পদ বিক্রি করে খুশি মনির চিকিৎসা সেবা দিয়ে আসছি।এখন পর্যন্ত আমার বসতভিটা ছাড়া আর কিছু বিক্রি করতে বাকি নাই।
তিনি কান্না জড়িত কন্ঠে বলেন,হঠ্যাৎ আজ কয়েক দিন মেয়ে আমার যন্ত্রনায় ছটফট করছে।যশোরের ডাক্তাররা বলেছে আমার বাঁচাতে হলে ঢাকায় নিয়ে উন্নত চিকিৎসা দিতে হবে।খরচ ও হবে অনেক টাকা।আমি এখন কি করবো?মেয়ের কষ্ট সমাজে তো অনেক টাকা ওয়ালা ভালো মানুষ আছে তারা যদি আমার মেয়ের চিকিৎসার জন্য কিছু সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতো তাহলে আমার মেয়ে টা হয়তো এই পৃথীবিতে বেঁচে থাকতো।নিজের মেয়েকে বাঁচাতে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে সমাজের বিত্তবানদের প্রতি তিনি আহব্বান জানান।
রাজবাড়িয়া গ্রামবাসিদের কাছে জানতে চাইলে তারা জানান, খুশি মনির ঢাকায় চিকিৎসা করার মতো খুশির বাবা (কামরুলের) সামর্থ নেই। খুশির জন্য আমরা আমাদের গ্রাম থেকে সাহায্য করেছি।কিন্তুু এখন তার উন্নত চিকিৎসার প্রয়োজন। দেশ বিদেশে যারা এই নিউজ টা দেখবেন,আপনারা এই নিষ্পাপ শিশু খুশি মনির বেঁচে থাকার জন্যে সাহায্যর হাতটা বাড়িয়ে দিন,, আপনাদের সাহায্যে বেঁচে থাকার আশা জাগাতে পারে খুশি মনির।
সাহায্য পাঠাতে,
বিকাশ পার্সনাল নাম্বার
০১৭৫১-৫৭৯৯৯৪
খুশি মনির পিতা
কামরুল ইসলাম ।